সেঁজুতি জাহানের কবিতা
চিহ্ন-সুরের রাগ কষ্টগুলো মুক্তোদানায় গাঁথি বদ্ধ মনে বেদম মারি লাথি কায়দা করে এড়িয়ে চলি তাদের আকাশ ভরা দেমাগ দেখি চাঁদের […]
চিহ্ন-সুরের রাগ কষ্টগুলো মুক্তোদানায় গাঁথি বদ্ধ মনে বেদম মারি লাথি কায়দা করে এড়িয়ে চলি তাদের আকাশ ভরা দেমাগ দেখি চাঁদের […]
ব্রোথেলের নিচে এ জীবন এমন—যেন শীতের পর্ণমোচীবন যেন দাবানলে এক শালবিথার… চিরহরিৎ কণ্ঠ হারালে প্রান্তরে ব্রোথেলের নিচে জমা রাখি
অদ্ভুত অনুভূতি আতপ চাল সেদ্ধ হচ্ছে, দিয়েছি নুন তেল সামান্য পেঁয়াজ, একআধটু আদার কুঁচি রসুন কুঁচি। ঘ্রাণেই তোমার গাল
জন্মরোহিত ফুল পুরুষ যতটা না স্বার্থপর তারচে’ ঢের বোকা সে জানে উত্থিত ফণার সৌন্দর্য বিতানে বিষের পুরিয়াই থাকে তবুও সে
মরুজ্যোতি বিশ্বনবী মুহাম্মদ (সা.) কে সর্বদাতা ও অসীম দয়ালু আল্লাহ্ তায়ালার নামে বন্দনা করে করছি শুরু, আলিফ-মীম আর লামে।
একআকাশনীল ভালবাসা একআকাশনীল ভালবাসা বইছে বুকে ঢেউ ডাকছি আমি এ পাশ থেকে শুনছে নাতো কেউ। এখন সময় তোমার আমার
কোন এক বীরাঙ্গনার আর্তনাদ আকাশ ছিল ঘুমন্ত পরীর ডানায় ঢাকা অন্ধকারে মেঘের ঠোঁটে ঠোঁট রেখে হিম হয়েছিল বাতাস। আর আমি
দ্রুত খোলস বদলে ফেলে সময়। একদিন সকল মুখোশ অবারিত হয়। তারপরও বলতে হয়, মানুষ জানে হাজার রকম বায়না, সব চেনা
প্রভূর খেলা মহাবিশ্বের মহাপ্রভু মহাবিশ্ব করে সৃজন আরশ কুরসিতে বসে করছেন খেলা। খেলার সামগ্রী সৃজিলেন জলে-স্থলে কতপ্রাণী দিনরাত করে বিচরণ।
অত:পর মানবকূলে ফিরে আসা নিটোল জলে পদ্ম ফোটা দীঘির মৌনতা কুঞ্জকানন সুরভিত হাস্নাহেনায় সুরঞ্জিত অত:পর! শুভ্রতার প্রাণান্তকর প্রচেষ্টায় পৃথিবীর বুকে