Mostafizur Rahman is a professional content writer at CrawlText, specializing in SEO articles, blog posts, and web copy that drive engagement and conversions. With experience crafting clear, audience-focused content for almost all the niches, he delivers well-researched, optimized pieces on deadline. He combines editorial rigor with keyword strategy to boost traffic, authority, and reader retention across blogs, platforms, and newsletters.
দুই বাংলার (বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ) চলচ্চিত্র জগতের সর্বোচ্চ বাজেটে নির্মিত সিনেমা হলো “চাঁদের পাহাড়”– যার ইংরেজি নাম রাখা হয়েছে “Mountain of the moon”. বাংলা সাহিত্য বা চলচ্চিত্র অঙ্গনে ভ্রমণ বা এডভেঞ্চার কাহিনী সেভাবে সমাদৃত নয়। কালজয়ী কথাশিল্পী বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় রচিত ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত “চাঁদের পাহাড়” নামের এডভেঞ্চার উপন্যাস অবলম্বনে নির্মি হয়েছে এই সিনেমা। বিভূতিভূষণের এই উপন্যাসে শঙ্কর রায় চৌধুরী নামের এক রোমাঞ্চ প্রিয় দুঃসাহসী যুবকের আফ্রিকার গহীণ অরণ্যে পাহাড়ে লুকানো প্রত্নতত্ত্ব উদ্ধারের কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে। সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন কলকাতার খ্যাতিমান চলচ্চিত্র নির্মাতা কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়।
চাঁদের পাহাড় সিনেমা মুক্তি পায় ২০১৩ সালের ২০ ডিসেম্বর। এতে মূখ্য চরিত্রে শঙ্কর রায় চৌধুরীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন কলকাতার চলচ্চিত্র অঙ্গনের সুপারস্টার নায়ক দেব। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন- জেরার্ড রুডলফ, মার্টিন সিটো অটো প্রমুখ। সিনেমাটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১০ কোটি রুপি এবং আয় হয়েছে ১৬ কোটি রুপি।
চাঁদের পাহাড় সিনেমার মূল কাহিনী
চাঁদের পাহাড় সিমেনায় দেখা যায়, রোমাঞ্চ পাগল বাঙালি যুবক শঙ্কর রায় চৌধুরী ১৯০৯-১৯১০ সালের দিকে আফ্রিকার শ্বাপদ সংকুল দুর্গম গহীন অরণ্যের পাহাড়ে লুক্কায়িত প্রত্নতত্ত্ব উদ্ধার করতে অভিযানে যায়। শঙ্কর স্নাতক উত্তীর্ণ হয়ে পাট কলে চাকরি পায়- কিন্তু তার রোমাঞ্চপিপাসু মন পাটকলের চাকরিতে টিকতে চায়নি। তাই সে চাকরি ছেড়ে রোমঞ্চের খোঁজে আফ্রিকার পথে ঘর ছাড়ে।
শঙ্কর জানতে পারে তার নিজের গ্রামের একজন আফ্রিকা অভিবাসী কর্মী আছে, তারই সাহায্য নিয়ে শঙ্কর আফ্রিকায় পাড়ি জমায়। আফ্রিকার উগান্ডা রেলওয়ে বিভাগে করণিকের চাকুরি পায় শঙ্কর। তার চাকুরির জায়গার আশেপাশে ১ম বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞের ছাপ পড়ে আছে, অন্যপাশে আবার নরখাদক সিংহের হুংকার। একদিন সিংহের সাথে শঙ্কর হুটোপুটি করেই ফেলে। ব্ল্যাক মাম্বা নামের সাপের সাথেও ধস্তাধ্বস্তি হয় শঙ্করের। উগান্ডার রেলওয়েতে এভাবেই দিন কাটছিলো শঙ্করের। এমনই একদিন শঙ্কর খোঁজ পায় পর্তুগিজ একদল অভিযাত্রী ও প্রত্নতত্ত্ব সন্ধানকারী দলের। এই দলের সাথে জড়িয়ে পড়ে শঙ্কর। সেই দলের প্রধান আলভারেজ। আলভারেজ শঙ্করকে হীরকখনির ব্যাপারে বলে। হীরকখনির খোঁজ পেয়ে শঙ্করের দুঃসাহসী মন আরো উতলা হয়ে ওঠে। এরপর রেলওয়ের চাকরি ইস্তফা দিয়ে কালাহারি মরুভূমি পেরিয়ে পৌঁছায় কাঙ্খিত সেই হীরকখনিতে। সেখান থেকে সাদা সিংহ, অজগর আর চিলের আক্রমণ থেকে নিজেদের সুরক্ষিত রেখে রোডেশিয়ায় গিয়ে ওঠে।
আরও পড়ুন- বিষাদ সিন্ধু রিভিউ

Mostafizur Rahman is a professional content writer at CrawlText, specializing in SEO articles, blog posts, and web copy that drive engagement and conversions. With experience crafting clear, audience-focused content for almost all the niches, he delivers well-researched, optimized pieces on deadline. He combines editorial rigor with keyword strategy to boost traffic, authority, and reader retention across blogs, platforms, and newsletters.
